বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশের উপ-পরিদর্শক পরিমল দাস।তিন জানান, কয়েকজন অস্ত্রধারী দুস্কৃতি চাঁনপুরস্থ গোমতী নদীর বেড়িবাঁধে অবস্থান করছে। এমন সংবাদ পেয়ে কোতোয়ালি মডেল থানা এবং ডিবি পুলিশের একাধিক টিম আসামিদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান চালায়।
ঘটনাস্থল হতে সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত একটি ৭.৬৫ পিস্তল এবং গুলির খোসা এবং কার্তুজের খোসা উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতের লাশ কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ মর্গে রাখা আছে। সে কাউন্সিলরসহ জোড়া খুনের ঘটনায় সরাসরি জড়িত ছিল বলে দাবি করেছে পুলিশ। গত সোমবার রাতে মামলার ৩ নম্বর আসামি নগরীর সুজানগর এলাকার রফিক মিয়া ছেলে মো. সাব্বির রহমান (২৮) ও মামলার ৫ নম্বর আসামি নগরীর সংরাইশ এলাকার কাঁকন মিয়ার ছেলে সাজন (৩২) পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ২২ শে নভেন্বর সোমবার নগরীর পাথরিয়াপাড়ায় ১৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র সৈয়দ মোঃ সোহেলের কার্যালয়ে বৃষ্টির মতো গুলি করে সন্ত্রাসীরা। এসময় সন্ত্রাসীদের গুলিতে কাউন্সিলর সোহেল ও হরিপদ সাহা নিহত। গুলিবিদ্ধ হয় আরো ৬জন। পরে ২৩ নভেন্বর মঙ্গলবার দিবাগত গভীর রাতে নিহত কাউন্সিলর সোহেলের ছোট ভাই সৈয়দ মো. রুমন বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন। মামলায় শহরের সুজানগর বৌবাজার এলাকার মৃত জানু মিয়ার ছেলে ‘মাদক ব্যবসায়ী’ শাহ আলমকে প্রধান আসামি করে এজাহার নামীয় ১১ জনসহ মোট ২১ জনকে আসামি করা হয়।
The post কুমিল্লায় কাউন্সিলর খুনের প্রধান আসামি শাহ আলম বন্দুকযুদ্ধে নিহত appeared first on Daily Patradoot Satkhira.
from Daily Patradoot Satkhira https://ift.tt/3Efh4tK
No comments:
Post a Comment