সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের যোগরাজপুর গ্রামের বাসিন্দা ৮৩ বছর বয়সী আব্দুল করিম (দুখে)। তার পিতার নাম মৃত মোহর আলী। বয়সের ভারে আর অসুস্থতায় নুয়ে পড়েছেন দুখে। কিন্তু এমন এক সময় গেছে সে কারো করুণার পাত্র হয়নি।
কারো দান অনুগ্রহ গ্রহণ করেনি। ৮৩ বছর বয়স্ক এ লোকটি বয়স যখন ছিল তখন অনেক পরিশ্রমী ছিলেন। পরিশ্রম করে রোজগার করে সংসার চালাতেন। তিনি একটি নবজাতক কন্যা সন্তান কুড়িয়ে পেয়েও তাকে বিয়ে শাদী দিয়েছেন নিজ পরিচয়ে।
তার ৩ পুত্রসহ ২ কন্যা আছে। তিনি একটি মেয়েকে নিয়ে আলাদা সংসার চালান। কিন্তু তিনি বয়সের ভারে আর অসুস্থতায় শয্যাশায়ী প্রায়, ভালভাবে চলাফেরাও করতে পারেন না। কিন্তু তিনি কখন পাননি সরকারী কোন সুযোগ সুবিধা।
বয়স্ক আব্দুল করিম জানান, ঝাইউপি ৯নং ওয়ার্ডের মেম্বর কখনও তার কোন সুযোগ সুবিধা দেননি বা কোন কার্ড পাইয়ে দেননি। বৃত্তশালী আর ভাল মানুষদের প্রতিবন্ধী ও ১০ টাকার চালের কার্ড পাইয়ে দিয়েছেন মেম্বর। কিন্তু আমার কোন খোঁজ-খবর নেননি। আমার এ মেয়েকে নিয়ে সংসারে টানাপোড়ন অবস্থায় রয়েছি, নিজেও রুগ্ন অবস্থায় বিছানা শয্যায়, ঔষধের উপর টিকে আছি। ঔষধ কিনতে টাকা লাগে, ছেলেরাও দেখে, কিন্তু তাদের আয় কম ও তাদের সংসার আছে। এজন্য সরকারি কোন ভাতার কার্ড পাইলে আমার একটু ঔষধ কিনতে পারি। এজন্য আমি যাহাতে একটি কার্ড পাইতে পারি সেজন্য উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি। প্রেসবিজ্ঞপ্তি
The post ৮৩ বছর বয়সেও মেলেনি বয়স্ক ভাতার কার্ড appeared first on Daily Patradoot Satkhira.
from Daily Patradoot Satkhira https://ift.tt/3jKYKh8
No comments:
Post a Comment